Skip to main content

বড়হলদিয়া মানব সেবা সামাজিক সংগঠন’এর “গঠনতন্বএ ড়হলদিয়া ‘মানব সেবা’ সামাজিক সংগঠন

boroholdia ‘human seevice Social  Organization
এই সংস্থার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য
#ধারা০১_প্রতিষ্ঠাঃ
বড়হলদিয়া ‘মানব সেবা সামাজিক সংগঠন’ ২০১৬ সালে বাংলাদেশের পূর্ব-দক্ষিণ অঞ্চলের চাঁদপুর জেলা, মতলব উঃ উপজেলা, ফরাজীকান্দি ইউনিয়নের, বড়হলদিয়া গ্রামে প্রতিষ্ঠিত হয়।
#ধারা০২_সংগঠনের_নামকরনঃ “বড়হলদিয়া ‘মানব সেবা’ সামাজিক সংগঠন”
 ইংরেজীতে “Boroholdia human service Social Organization” নামে অভিহিত হবে।
 সংস্থার স্লোগান হবে- “মানব সেবা-ই আমাদের লক্ষ”
 ইংরেজীতে – Human Services is our dream.
#ধারা০৩_মনোগ্রামঃ
বড়হলদিয়া ‘মানব সেবা’ সামাজিক সংগঠনের  নিজস্ব মনোগ্রাম থাকবে।
#ধারা০৪_লক্ষ্যঃ
বড়হলদিয়া ‘মানব সেবা’ সামাজিক সংগঠন, এলাকার আর্থ-সামাজিক অবস্থার কাঙ্খিত পরিবর্তন সাধনের জন্য স্থায়ীত্বশীল উন্নয়নের মাধ্যমে, আত্ননির্ভরশীল সুখী ও সমৃদ্ধশালী অবক্ষয়মুক্ত সমাজ গঠন করা। বিশেষ করে পিছিয়ে পড়া সমাজের অনগ্রসর নারী-পুরুষের আর্থ-সামাজিক অবস্থার ইতিবাচক পরিবর্তনে সমন্বিত প্রচেষ্টায় উন্নয়ন কর্মসূচি বা প্রকল্প প্রণয়ন, বাস্তবায়ন কাঠামো সংস্থার উদ্দেশ্যের আলোকে নির্ধারণ করা হবে। ইহা সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক, সামাজিক উন্নয়নমুলক, সাংস্কৃতিক ও সেচ্ছায় মানব সেবার সংগঠন। এই সংগঠন প্রতিবন্ধী, কৃষক,দিনমজুর,প্রবাসী, স্কুল/কলেজের ছাত্র, তথা সর্ব শ্রেণীর লোক নিয়ে গঠিত হবে এবং সর্ব শ্রেণীর উন্নয়নের জন্য কার্যক্রম পরিচালনা করবে।
#ধারা০৫_সংস্থার_ধরণঃ
(১) বড়হলদিয়া ‘মানব সেবা’ সামাজিক সংগঠন সম্পূর্ণ স্বাধীন, সামাজিক, সেচ্ছাসেবী, সাংস্কৃতিক ও সাম্প্রদায়িক মনোভাবসম্পন্ন সংগঠ। এই সংগঠন অন্য কোন সংগঠনের অঙ্গ-সংগঠন হিসেবে কাজ করবে না বরং ভবিষ্যতে বিভিন্ন গ্রামে আমাদের শাখা সংগঠন করা হবে এবং এর নেতৃত্বে পরিচালনা করা হবে।
(২)বড়হলদিয়া ‘মানব সেবা’ সামাজিক সংগঠন একটি সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক সংগঠন। এই সংগঠনের কোন সদস্য যদি সংগঠনের বিভিন্ন কর্মকান্ডকে রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত করেন বা করার চেষ্টা করেন তবে তাকে কার্যনির্বাহী পরিষদ বহিষ্কারের ক্ষমতা রাখে।
#ধারা০৬_সংগঠনের_কার্যালয়ঃ
বড়হলদিয়া ‘মানব সেবা’ সামাজিক সংগঠনের  কার্যালয় বর্তমানে অস্থায়ী, ভবিষ্যতে বড়হদিয়া গ্রামের যেকোনো জায়গায় স্থায়ী ভিত্তিতে স্থাপিত হবে। সংগঠনের আর্থিক সঙ্গতি বৃদ্ধি সাপেক্ষে ইউনিয়ন, উপজেলা সদর বা যে কোন সুবিধাজনক স্থানে নিজস্ব অথবা ভাড়া করা ভবনে সংগঠনের কার্যালয় স্থাপন করা হবে।
#ধারা০৭_সদস্য_হবার_শর্তাবলীঃ
(১) বড়হলদিয়া ‘মানব সেবা’ সামাজিক সংগঠনের সদস্য হবার নূন্যতম বয়স ১২ বছর।
(২) বড়হলদিয়া ‘মানব সেবা’ সামাজিক সংগঠন কর্তৃক নির্ধারিত আবেদন ফরমের মাধ্যমে সভাপতি/সাধারণ সম্পাদক বরাবর আবেদন করতে হবে।
(৩) ভদ্র, রুচিশীল, উদ্যোমী, সদাচারী ও মননশীল হতে হবে।
(৪) প্রত্যেক সদস্যকে প্রতি মাসে কার্যনির্বাহী কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মাসিক চাঁদা দিতে হবে।
(৫) যারা স্বেচ্ছাব্রতী মনোভাবাপন্ন এবং নিজেদের তথা দেশের ও এলাকার উন্নয়নে কাজ করার লক্ষ্যে সমাজ উন্নয়নমূলক বিভিন্ন সৃজনশীল কাজে সম্পৃক্ত কিংবা সম্পৃক্ত হতে ইচ্ছুক এবং নৈতিকতা বিরোধী কোনো কার্যক্রমে লিপ্ত নয়।
(৬) যারা নিজেদের মেধার সর্বোচ্চ বিকাশে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং একটি ক্ষুধামুক্ত ও আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ ও এলাকা গঠনে বিশেষ ভূমিকা রাখতে আগ্রহী।
#ধারা০৮_সদস্য_পদ_বাতিলের_ও_স্থগিতের_নিয়মাবলীঃ
(১) বড়হলদিয়া ‘মানব সেবা’ সামাজিক সংগঠনের কোন সদস্য যদি মানসিক ভারসাম্য হারান।
(২) বড়হলদিয়া ‘মানব সেবা’ সামাজিক সংগঠনের কোন সদস্য যদি একটানা তিন মাসের মাসিক ফি প্রদান না করেন।
(৩) বড়হলদিয়া ‘মানব সেবা’ সামাজিক সংগঠনের  কোন সদস্য সমাজ ও রাষ্ট্র বিরোধী কার্যকলাপে লিপ্ত হলে।
(৪) বড়হলদিয়া ‘মানব সেবা’ সামাজিক সংগঠনের  গঠনতন্ত্র ও নিজ স্বার্থের পরিপন্থী কোন কাজ করেন বা তার স্বভাব আচার-আচরণ সংগঠনের অ-পরিপন্থী হয়।
(৫) বড়হলদিয়া ‘মানব সেবা’ সামাজিক সংগঠনে  দায়িত্ব ও কর্তব্য যদি যথারীতি পালন না করেন বা সংগঠনের কাজে নিষ্ক্রিয় ও অকর্মণ্য হয়ে পরেন।
(৬) বড়হলদিয়া ‘মানব সেবা’ সামাজিক সংগঠনের  প্রাসঙ্গিক কারণে কোন সদস্যকে বহিষ্কার করার এখতিয়ার সংগঠনের প্রধান ব্যক্তিগণ সংরক্ষণ করেন।
(৭) বড়হলদিয়া ‘মানব সেবা’ সামাজিক সংগঠনের  কোন সদস্য সংস্থার সংবিধান পরিপন্থী কোন কাজ করলে কার্যকরী পরিষদের সভায় তিন চতুর্থাংশের ভোটে তার সদস্যপদ বাতিল করা হবে।
(৮) বড়হলদিয়া ‘মানব সেবা’ সামাজিক সংগঠনের  যে কোন সদস্য পদত্যাগ করিতে চাইলে তিনি সংশ্লিষ্ট কমিটির সভাপতি/সাধারন সম্পাদক এর নিকট পদত্যাগ পত্র পেশ করিবেন। কার্যকরী কমিটির সভায় উহা গৃহিত হইলে উক্ত সদস্যের সদস্য পদ বাতিল হইবে অথবা প্রত্যাহারের অনুরোধ জানানো যাইবে।
#ধারা০৯_সংস্থার_তহবিল_সংক্রান্ত_বিষয়াবলীঃ
(১) বড়হলদিয়া ‘মানব সেবা’ সামাজিক সংগঠনের  সদস্যদের প্রাথমিক সদস্য ফি এবং মাসিক চাঁদা সংস্থার তহবিলের প্রধান উৎস হিসেবে গণ্য হবে। তবে শুভাকাংখীদের নিঃস্বার্থ এককালীন দান, অনুদান বা সাহায্যও তহবিলের উৎস হিসেবে বিবেচিত হবে।
(২) বড়হলদিয়া ‘মানব সেবা’ সামাজিক সংগঠনের  তহবিল হতে অন্য যেকোনো শুভ উপায়ে অর্জিত অর্থ সংগঠনের তহবিলে যোগ হবে।
(৩) যথাযোগ্য রশিদ ছাড়া এবং কার্যনির্বাহী কমিটির সিদ্ধান্ত ব্যতিত অত্র সংগঠনের নামে কোন চাঁদা, অনুদান বা সাহায্যও গ্রহন করা যাবে না।
(৪) বড়হলদিয়া ‘মানব সেবা’ সামাজিক সংগঠনের  সদস্যদের কল্যাণ ফি, প্রাবাসী, উপদেষ্টা পরিষদের অনুদান, বিশিষ্ঠ ব্যক্তিবর্গ, দাতা সদস্যদের ও সংগঠনের অনুদানই হবে এই সংস্থার আয়ের আরও একটি উৎস।
(৫) বড়হলদিয়া ‘মানব সেবা’ সামাজিক সংগঠনের  নির্বাহী পরিষদ সদস্যদের মাসিক ফি পরিবর্তনের অধিকার সংরক্ষণ করবে।
#ধারা১০_দাতা_ও_আজীবন_সদস্যঃ
(১) বড়হলদিয়া ‘মানব সেবা’ সামাজিক সংগঠনের  সার্বিক কল্যাণ ও ব্যাপক উন্নয়নের লক্ষ্যে যে সব বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ প্রতিষ্ঠানের তহবিলে এককালীন ১৫,০০০/- (পনের হাজার) টাকা বা তদূর্ধ্ব সমপরিমাণ মূল্যের সম্পদ অথবা পণ্য এক কালীন, মাসিক বা বাৎসরিক ভিত্তিতে প্রদান করবে তাদেরকে দাতা সদস্য হিসাবে মনোনীত করা হবে।
(২) বড়হলদিয়া ‘মানব সেবা’ সামাজিক সংগঠনের  সার্বিক কল্যাণ ও ব্যাপক উন্নয়নের লক্ষ্যে যে সব বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ প্রতিষ্ঠানের তহবিলে এককালীন ১০,০০০/-(দশ হাজার) টাকা বা তদূর্ধ্ব সমপরিমাণ মূল্যের সম্পদ অথবা পণ্য এক কালীন,মাসিক বা বাৎসরিক ভিত্তিতে প্রদান করবে তাদেরকে আজিবন সদস্য হিসাবে মনোনীত করা হবে।
#ধারা১২ #_বিভিন্ন_সাংগঠনিক_কার্যক্রম_পরিষদঃ
বড়হলদিয়া ‘মানব সেবা’ সামাজিক সংগঠনের  সাংগঠনিক পরিষদ নিম্নরুপঃ
১.উপদেষ্টা পরিষদ
২.কার্যনির্বাহী পরিষদ
৩.সাধারণ সদস্য 
(১) উপদেষ্টা পরিষদঃ
সমাজের বিশেষ কোন ব্যক্তিবর্গ, আজীবন সদস্য, দাতা সদস্যদের সমন্বয়ে উপদেষ্টা পরিষদ গঠিত হবে। এই পরিষদ বড়হলদিয়া ‘মানব সেবা’ সামাজিক সংগঠনের উন্নয়নের জন্য সাধারণ পরিষদ ও কর্যকরী পরিষদকে পরামর্শ দাতা হিসাবে কাজ করবেন। এই পরিষদ সংস্থার বিশেষ কোন অনুষ্ঠান কিংবা সাধারণ পরিষদ সভায় উপস্থিত থাকবে। বছরে কমপক্ষে একবার এই পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত হবে। এই পরিষদ সভায় কার্যনির্বাহী পরিষদের কর্মকর্তাগনও উপস্থিত থাকবে। কার্যনির্বাহী পরিষদ উপদেষ্টা পরিষদ বিলুপ্ত করতে পারবেন।
(ক) কার্যনির্বাহী পরিষদকে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিয়ে সহযোগীতা করবেন।
(খ) সদস্যদের মধ্যে কোন কারনে মতানৈক্য দেখা দিলে উপদেষ্টা পরিষদ সমাধান করবেন। তবে এক্ষেত্রে সভাপতিকে সভার আহবান করতে হবে।
(গ) সার্বিক পরিকল্পনা প্রণয়নে উপদেষ্টা পরিষদ দিক নির্দেশকের ভূমিকা পালন করবেন।
(ঘ) বড়হলদিয়া ‘মানব সেবা’ সামাজিক সংগঠনের  উন্নয়নের জন্য আর্থিক সহযোগিতা করবেন।
(ঙ) বিভিন্ন দাতা গোষ্ঠীর সাথে যোগযোগ পূর্বক উদ্ভুদ্ব করবেন।
(চ) বড়হলদিয়া ‘মানব সেবা’ সামাজিক সংগঠনের  কল্যাণে পরামর্শ প্রদান করবেন।
(ছ) বৎসরে কমপক্ষে একবার এই পরিষদ সভা করবেন।
(জ) প্রতিষ্ঠানের যে কোন অনুষ্ঠানে যোগদান করবেন।
(২) কার্যনির্বাহী পরিষদঃ
এই পরিষদ বড়হলদিয়া ‘মানব সেবা’ সামাজিক সংগঠন উন্নয়নের জন্য সর্বাধিক কাজ করবেন। এই পরিষদ সংগঠনের যাবতীয় আয়, ব্যয়, বাজেট কর্ম-পরিকল্পনার বার্ষিক রিপোর্ট তৈরী করবেন। কমপক্ষে ৩ (দুই) মাসে একবার এই পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত হবে।
(ক) সাধারন সভা ও বার্ষিক সভা আহবান করা।
(খ) বিশেষ প্রয়োজনে সভাপতির আহবানে জরুরী সিদ্ধান্তের মাধ্যমে কোন সিদ্ধান্ত গ্রহন করা।
(গ) সভায় গৃহিত সিদ্ধান্ত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের যুক্ত স্বাক্ষরে বাস্তবায়িত হবে।
(ঘ) নির্বাহী পরিষদ এ সংগঠনের যাবতীয় কার্যাবলীর চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত প্রদানকারী ও নীতি নির্ধারক বলে বিবেচিত হবে।
(ঙ) নির্বাহী পরিষদ সংগঠনের সাথে সংগতি রেখে গঠনতন্ত্রে বর্ণিত নেই এমন যে কোন ধরনের আর্থিক সাহায্য প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারবে।
(চ) নির্বাহী পরিষদ সংগঠনের বার্ষিক আয়-ব্যয়ের হিসাব পরিক্ষা-নিরিক্ষা ও অনুমোদন করবে।
(ছ) সংগঠনের উন্নয়ন ও আয় বৃদ্ধির জন্য কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহন করবে।
(জ) বিভিন্ন উন্নয়ন মুলক কাজ করার জন্য সকল সদস্যকে নির্দেশ প্রদান করবে।
 ♦কার্যনির্বাহী পরিষদের গঠন কাঠামোঃ
১.  সভাপতি ১ জন
২.  সিনিয়র সহ-সভাপতি ১জন
৩.  সহ-সভাপতি ২জন 
৪.  সাধারণ সম্পাদক ১ জন
৫.  সহ-সাধারণ সম্পাদ ২ জন
৬   সাংগঠনিক সম্পাদক ১ জন
৭.  সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ১ জন
৮.  প্রচার সম্পাদক ১ জন
৯.  সহ-প্রচার সম্পাদক ১ জন
১০. অর্থ সম্পাদক ১ জন
১১. সহ-অর্থ সম্পাদক ১জন
১২. প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক ১ জন
১৩. দপ্তর সম্পাদক ১ জন
১৪. সমাজকল্যাণ সম্পাদক ১ জন
১৫. সহ-সমাজ কল্যাণ সম্পাদক ১ জন
১৬. শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক ১ জন
১৭. সহ-শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক ১ জন
১৮. ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক ১ জন
১৯. সহ-ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক ১ জন
২০. ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক ১ জন
২১. সাহিত্য,সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক ১ জন
২২. আইন বিষয়ক সম্পাদক ১ জন
২৩. মহিলা বিষয়ক সম্পাদক ১ জন
২৪. পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক ১ জন
২৫. আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক সম্পাদক ১ জন
২৬. গ্রন্থাগার ও পাঠাগার বিষয়ক সম্পাদক ১ জন
২৭. নির্বাহী সদস্য ৫ জন
♦ কার্যনির্বাহী কমিটির দায়িত্বঃ
(১) সভাপতিঃ
(ক) সংগঠনের প্রধান হিসেবে বিবেচিত হবেন।
(খ) সংগঠনের সকল সভায় সভাপতিত্ব করবেন।
(গ) সংগঠনের নির্বাহী পরিচালক হিসেবে দায়িত্বে থাকবেন।
(ঘ) সভাপতির স্বাক্ষর ছাড়া কোন প্রস্তাবই অনুমোদিত হবে না।
(ঙ) সভাপতি সভা পরিচালনার পূর্ণ দায়িত্বে থাকবেন।
(চ) সংগঠনের স্বার্থে ও কল্যাণে যে কোন প্রকার দায়িত্ব পালন করবেন।
(ছ) কোন সভায় যে কোন সিদ্ধান্তের ব্যাপারে সম-সংখ্যক ভোট পরলে সভাপতি একটি কাষ্টিং ভোট প্রদান করবেন।
(জ)  বিশেষ প্রয়োজনে জরুরী সভা আহ্বান করবেন।
(ঝ) নির্বাহী পরিষদের সদস্যদের মতামতের ভিত্তিতে সংগঠনের করণীয় ও কার্যাবলী নির্ধারণ করবেন।
(ঞ) সকল প্রকার যোগাযোগ, চিঠি লেখা ও চিঠিপত্র ইস্যুর ক্ষেত্রে তিনি স্বাক্ষর প্রদান করবেন।
 ২. সিনিয়র সহ-সভাপতিঃ
(ক) সভাপতির প্রয়োজনীয় বিভিন্ন কাজে তাকে সহযোগিতা করা।
(খ) সংগঠনের আভ্ন্তরীন ব্যপারে সভাপতির সাথে আলোচনা করা।
(গ) সভাপতির অনুপস্থিতে তার দায়িত্ব পালন করা।
৩. সহ-সভাপতিঃ
(ক) সভাপতি ও সিনিয়র সহ-সভাপতিকে সহযোগিতা করা।
(খ) সভাপতি এবং সিনিয়র সহ-সভাপতির  অনুপস্থিতে তাদের দায়িত্ব পালন করা।
৪. সাধারণ সম্পাদকঃ
(ক) অফিস নির্বাহী হবেন ও থাকবেন। নির্বাহী পরিষদের নিকট সংগঠনের কার্য সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য দায়ী থাকবেন।
(খ) সকল প্রকার যোগাযোগ, চিঠি লেখা ও চিঠিপত্র ইস্যুর ক্ষেত্রে তিনি স্বাক্ষর প্রদান করবেন।
(গ) সংগঠনের কার্যক্রম, কর্মসূচি ও প্রকল্প প্রস্তাবনা ও বাস্তবায়ন এবং নির্বাহী পরিষদের সদস্যদের সাথে সমন্বয় সাধন করবেন।
(ঘ) সংগঠনের সকল প্রকার চিঠিপত্র,কাগজপত্র, তথ্য ও দলিল রক্ষণাবেক্ষণ করবেন।
(ঙ) প্রশাসন,প্রকল্প তৈরি,বাজেট তৈরির কার্যক্রম বাস্তবায়ন ও মূল্যায়নে সভাপতি কে সহযোগীতা করবেন।
(চ) সুষ্ঠু প্রশাসন ব্যবস্থার স্বার্থে সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কর্মচারী নিয়োগ,কর্মচুক্তি ও ছাটাইয়ের চুড়ান্ত ক্ষমতার অধিকারী হবেন।তবে কার্যনির্বাহী পরিষদের সিদ্ধান্তক্রমে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
(ছ) সংগঠনের সার্বিক সকল নির্বাহী ও সাধারণ সদস্যদের সাথে যোগাযোগ আলাপ-আলোচনা এবং পরামর্শ বজায় রাখবেন। সংগঠনের বার্ষিক রিপোর্ট ও বাজেট পেশ করবেন।
(জ) সভাপতির সাথে আলোচনা করে সভা আহ্বানের দিন , তারিখ,সময় ও স্থান নির্ধারনসহ আলোচ্য বিষয়-সূচী উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তি বিতরণের ব্যবস্থা করবেন।
(ঝ) অর্থ সম্পাদক কর্তৃক মাসিক, ত্রৈমাসিক,বার্ষিক জমা খরচের হিসাব প্রস্তুত করিয়ে নিবেন এবং যথাযথ সভায় অনুমোদন ও পেশ করার ব্যবস্থা নিবেন।
(ঞ) নির্বাহী পরিষদ কর্তৃক অর্পিত যে কোন দায়িত্ব পালন করবেন।
৫. সহ-সাধারণ সম্পাদকঃ
(ক) সাধারণ সম্পাদকের সকল কাজে সহায়তা প্রদান করবেন।
(খ) সাধারণ সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে তার সকল দায়িত্ব পালন করবেন।
(গ) নির্বাহী পরিষদ প্রদত্ত অন্যান্য দায়িত্ব পালন করবেন।
৬.  সাংগঠনিক সম্পাদকঃ
(ক) সংগঠনের কার্যক্রমকে গতিশীল রাখার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন।
(খ) সংগঠনের কার্যক্রমে স্থীরতা প্রকাশ পেলে এর কারণ নির্ণয় করে তা দূরীকরণের জন্য সভাপতি/ সাধারণ সম্পাদকের সাথে আলোচনাপূর্বক করণীয় নির্ধারণ করবেন।
(গ) সংগঠনের কোন সদস্যের অনুপস্থিতি বা সংগঠনের স্বার্থ বিরোধী কোন কাজ নির্ণয় এবং সমস্যা সমূহ দেখে সংগঠনের স্বার্থে সবাইকে তা অবহিত করবেন।
(ঘ) সাংগঠনিক সম্পাদক সংগঠনকে শক্তিশালী করার জন্য সর্বদা নিয়োজিত থাকবেন।
(ঙ) সংগঠন কোন হুমকির শিকার হলে সেটি সভাপতিকে অবগত করবেন।
(চ) সংগঠনের শৃঙ্খলা এবং ব্যাপ্তি ঘটানোর জন্য নিবেদিত প্রাণ হিসেবে কাজ করাই তার প্রধান কাজ।
৭. সহ-সাংগঠনিক সম্পাদকঃ
(ক) সাংগঠনিক সম্পাদকের কাজে সহযোগিতা করাই সহ-সাংগঠনিক সম্পাদকের কাজ।
(খ) সাংগঠনিক সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে তিনি সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
৮. প্রচার সম্পাদকঃ
(ক) সংগঠনের বিকাশ সাধনের জন্য সংগঠন হতে ঘোষিত প্রচারপত্র , পোস্টার এবং বক্তব্য অত্র সংগঠনের সদস্যদের মধ্যে পৌছে দেয়া প্রচার সম্পাদকের কাজ।
(খ) সংগঠন হতে সকল প্রকার প্রকাশনার ডিজাইন, তথ্য সংগ্রহ, প্রুফ দেখা সম্পন্ন করে থাকবেন।
(গ) সংগঠনের বাহ্যিক প্রচারে বেশি গুরুত্ব দিয়ে বিভিন্ন প্রস্তাব নির্বাহী সভায় উপস্থাপন করবেন।
(ঘ) প্রয়োজন অনুযায়ী সংবাদ সম্মেলন ও গোলটেবিল আলোচনার ব্যবস্থা করবেন।
(ঙ) সংগঠনের বিভিন্ন অনুষ্ঠান বা কার্যক্রমের সময় প্রচারের ব্যবস্থা করা এবং তা যথাযথ ভাবে হচ্ছে কিনা তা খতিয়ে দেখবেন।
(চ) বিভিন্ন সামাজিক গণমাধ্যমে সংগঠনের প্রচারনার দায়িত্বও তার অধীনে।
(ছ) সংগঠনের বিভিন্ন খবর পত্রিকায় প্রকাশের ব্যবস্থা করা তার দায়িত্ব।
৯. সহ-প্রচার সম্পাদকঃ
(ক) প্রচার সম্পাদকের কাজে সহযোগিতা করাই সহ-প্রচার সম্পাদকের কাজ।
(খ) প্রচার সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে তিনি প্রচার সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
১০. অর্থ সম্পাদকঃ
(ক) সংগঠনের আয়-ব্যয়ের সঠিক হিসাব রাখা,সংগৃহীত অর্থ যাতে সংগঠনের স্বার্থে ব্যয় হয় সেদিকে সজাগ দৃষ্টি রাখা অর্থ সম্পাদকের মূল কাজ।
(খ) সংগঠনের সদস্যদের হতে মাসিক ফি সংগ্রহ,বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিবর্গ হতে অনুদান গ্রহণ তার দায়িত্ব।
(গ) তিনি সংগঠনের অর্থের ভবিষ্যৎ উৎস চিহ্নিত করে নির্বাহী পরিষদের সভায় পেশ করবেন।
(ঘ) বার্ষিক অর্থনৈতিক রিপোর্ট করবেন এবং অনুমোদনের জন্য বার্ষিক সভায় পেশ করবেন।
(ঙ)  সংগঠনের সকল প্রকার আর্থিক বিষয়ে দায়িত্ব পালন করবেন।
(চ) সংগঠনের তহবিল বৃদ্ধিতে বিশেষ ভূমিকা রাখবেন।
(ছ) সংগঠনের জমা খরচের হিসাব-নিকাশ সংক্রান্ত যাবতীয় ব্যাপারে অর্থ সম্পাদক সাধারণভাবে দায়ী থাকবেন।
১১. সহ-অর্থ সম্পাদকঃ
(ক) অর্থ সম্পাদকের কাজে সহযোগিতা করা।
(খ) অর্থ সম্পাদকের অনুপস্থিতে তার দায়িত্ব পালন করবে।
১২. প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদকঃ
(ক) সংগঠনের স্বার্থে প্রকাশনা তার দায়িত্বে থাকবে।
(খ) প্রকাশনার ডিজাইন, তথ্য সংগ্রহ, প্রুফ দেখার কাজে প্রচার সম্পাদককে সাহায্য করবেন।
(গ) সংগঠনের প্রকাশনার প্রধান দায়িত্ব তার নিকট ন্যস্ত।
১৩. দপ্তর সম্পাদকঃ
(ক) সংগঠনের সমস্ত তথ্য, রিপোর্ট,চিঠিপত্র,দপ্তর ও সংস্থাপন সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয় সংরক্ষণ করবেন।
(খ) সকল সভা কার্য দিবসের নোটিশ সভাপতি/সাধারণ সম্পাদকের অনুমতি সাপেক্ষে সকল সদস্যকে অবহিত করবেন।
(গ) সংগঠনের বিভিন্ন সভা/অনুষ্ঠানে আগত ব্যক্তি/অতিথীদের বক্তব্য/মতামত লিপিবদ্ধ করে প্রেস রিলিজ আকারে তা জনসম্মুখে প্রকাশ করবেন।
(ঘ) সংগঠনের সকল প্রকার প্রয়োজনীয় কাগজপত্রাদি নিজ দায়িত্বে সংরক্ষণ করবেন।
১৪. সমাজ কল্যাণ সম্পাদকঃ
(ক) মানুষের সাথে পরিচিতি বাড়াবেন।
(খ) সমাজের নানা অসঙ্গতি সংগঠনের সভায় তুলে ধরবেন।
(গ) সমাজের জন্য কল্যাণকর পদক্ষেপ গ্রহণে কার্যনির্বাহী পরিষদকে সহায়তা করবেন।
১৫. সহ-সমাজ কল্যাণ সম্পাদকঃ
(ক) সমাজ কল্যাণ সম্পাদকের কাজে সহযোগিতা করাই সহ-সমাজ কল্যাণ সম্পাদকের কাজ।
(খ)  সমাজ কল্যাণ সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে তিনি সমাজ কল্যাণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
১৬. শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদকঃ
(ক) শিক্ষাসংক্রান্ত যেকোন কাজে পরিচালনার দায়িত্ব নিবেন।
(খ) শিক্ষার প্রসারে ভূমিকা পালন করবেন।
১৭. সহ-শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদকঃ
(ক) শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদকের কাজে সহযোগিতা করাই সহ-শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদকের কাজ।
(খ) শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে তিনি শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
১৮. ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদকঃ
(ক) সংগঠনের ক্রীড়া কার্যক্রম পরিচালনা করবেন।
(খ) ক্রীড়ার উন্নয়নে যেকোনো পরামর্শ সভায় পেশ করবেন।
১৯.সহ-ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদকঃ
(ক) ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদকের কাজে সহযোগিতা করাই সহ-ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদকের কাজ।
(খ) ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে তিনি ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
২০. ধর্ম বিষয়ক সম্পাদকঃ
(ক) আলোকবর্তিকার ধর্মীয় কার্যক্রম পরিচালনা করবেন।
(খ) ধর্মীয় সংহতি বজায় রাখতে যেকোনো পরামর্শ সভায় পেশ করবেন।
২১. সাহিত্য, সংস্কৃতি ও গ্রনথাগার বিষয়ক সম্পাদকঃ
(ক) সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিচালনার দায়িত্ব নিবেন।
(খ) বিভিন্ন ঐতিহাসিক দিবস উদযাপনের উদ্যোগ নিবেন।
(গ) বাংলাদেশের সংস্কৃতির সুস্থ বিকাশের কার্যকরী পদক্ষেপ নিবেন।
(ঘ)  ম্যাগাজিন, লিফলেট, প্যাড ইত্যাদি প্রকাশ করা এবং গ্রন্থনা করা তার প্রধান কাজ।
(ঙ) বাংলা সাহিত্য উন্নয়নে করণীয় বিষয়াবলী সভায় তুলে ধরবেন।
২২. আইন বিষয়ক সম্পাদকঃ
(ক) সংগঠনের আইনবিভাগ পরিচালনা করবেন।
(খ) সংগঠনের সদস্যগণ গঠনতন্ত্র মেনে চলছে কিনা সেদিকে লক্ষ্য রাখবেন।
(গ) সংগঠন কোন আইনসংক্রান্ত নোটিশ পেলে তা সভাপতিকে অবহিত করবেন।
২৩.মহিলা বিষয়ক সম্পাদকঃ
(ক) দুস্থ,নিরক্ষর,অসহায়,নির্যাতিত মহিলাদের সংগঠিত করবেন এবং তাদের সম্পর্কে পরিষদকে অবহিত করবেন।
(খ)  কার্যনির্বাহী পরিষদ কর্তৃক মহিলা বিষয়ক গৃহীত যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনা করার দায়িত্ব তার উপর ন্যাস্ত থাকবে।
২৪. পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদকঃ
(ক) দুআলোকবর্তিকার পরিবেশবান্ধব কর্মসূচী পরিচালনা করবেন।
(খ) দেশে সংগঠিত প্রাকৃতিক দুর্যোগ সম্পর্কে পরিষদকে অবগত করবেন।
২৫. আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক সম্পাদকঃ
(ক)
(খ)
২৬. গ্রন্থাগার ও পাঠাগার বিষয়ক সম্পাদকঃ
(ক)
(খ)
২৭.  নির্বাহী সদস্যঃ
(ক) সাংগঠনিক যেকোনো সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে অগ্রণী ভূমিকা রাখবেন।
(খ) কার্যনির্বাহী কমিটির সকল কাজে অংশগ্রহণ ও সহযোগিতা করা সদস্যদের প্রধান কাজ।
(গ) বিভিন্ন অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে সদস্যদের সমন্বয়ে গঠিত কমিটিতে থাকা ও কাজ করা।
(৩) সাধারণ সদস্যঃ
সাধারণ সদস্যদের যোগ্যতা ৭ (সাত) ধারা মোতাবেক করা হবে। সংগঠনের সকল সদস্যদের নিয়ে বৎসরে কমপক্ষে ২ (দুই) টি সভা অনুষ্ঠিত হবে। কার্যনির্বাহী পরিষদের সভাপতি/সাঃসম্পাদক সভার কাজ পরিচালনা করবেন।
#ধারা১৩_সভার_ফোরামঃ
কার্যনির্বাহী কমিটির সভায়, সভাপতি সহ ৫ (পাঁচ) জন সদস্যদের উপস্থিতিতে ফোরাম হবে। মূলতবী সভার জন্য কোন ফোরামের প্রয়োজন হবে না। সাধারণ সভা ১০ (দশ) জন সদস্যদের উপস্থিতিতে ফোরাম হবে।
#ধারা১৪_উদ্দেশ্যঃ
(১) প্রধানত সামাজিক ও শিক্ষা কর্মকাণ্ড পরিচালনা করবে।
(২) এলাকাবাসির মধ্যে আত্মনির্ভরশীলতা অর্জনের প্রত্যয় সৃষ্টি করা।
(৩) এলাকার গরীব, অসহায় মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের পড়া লেখা চালিয়ে যেতে সহায়তা বা উদ্ভুদ্ব করা এবং বিনামুল্যে বই বিতরন করা।
(৫) ছাত্র-ছাত্রীদের মেধা ও সৃজনশীলতার সর্বাধিক বিকাশের লক্ষ্যে তাদেরকে প্রণোদিত ও সংগঠিত করা ও মেদাবী ছাত্র ছাত্রীদেরকে উপবৃত্তি প্রদান করা।
(৬) রমজান মাসে অসহায় গরিবদের মাঝে ইফতারি সামগ্রী বিতরন করা ও ইফতারি পার্টি আয়োজন করা।
(৭) “ঈদ উৎসব” ঈদের আগের দিন অসহায় গরিবের মাঝে ঈদ প্যাকেজ বিতরন করা। 
(৮) সমাজের সবার মধ্যে সামাজিক দায়বদ্ধতা বোধ সৃষ্টি করে সমাজ সচেতন নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলা।
(৭) বড়হলদিয়া ‘মানব সেবা’ সামাজিক সংগঠনের  প্রতিটি সদস্যকে কাজের মাধ্যমে সফল, স্বয়ংক্রিয় ও স্বেচ্ছাসেবী হয়ে ওঠার লক্ষ্যে ক্ষমতায়িত করা।
(৮) শিশু কল্যাণঃ এলাকার গরীব শিশু-কিশোরদের অক্ষরদান দেয়ার জন্য গণশিক্ষা কেন্দ্র/পাঠাগার প্রতিষ্ঠা করা এবং দরিদ্র শিশুদের খেলাধুলার পাশাপাশি সু-স্বাস্থ্য নিশ্চিত কল্পে ফ্রি চিকিৎসার ব্যবস্থা করা এবং শিশুদের বাল্যবিবাহ রোধে সভা-সেমিনার ও গনসচেতনতা সৃষ্টি করা।
(৯) এলাকার সকল প্রকার খেলাধুলার আয়োজন, অংশগ্রহন ও প্রতিভাবান খেলোয়ারদের প্রশিক্ষন এর ব্যাবস্থা করা। সংশ্লিস্ট খেলায় জেলা, বিভাগ ও জাতীয় পর্যায়ে অংশ গ্রহন করার ব্যবস্থা করা।
(১০) মাদক মুক্ত এলাকা গড়তে প্রশাসনকে সহযোগিতা করা।
(১১) এলাকার মাদকাসক্ত, জুয়াড়ি, বখাটে ও অপরাধীদের সুস্থ জীবনে ফিরিয়ে আনার লক্ষে বিনোদন, গনসচেতনতা ও চিকিৎসার ব্যাবস্থা করা এবং কর্মসংস্থানের জন্য উৎসাহ প্রদান করা।
(১২) সমাজ বিরোধী কার্যকলাপ হইতে জনগণকে বিরত রাখিবার উদ্দেশ্যে চিত্ত-বিনোদন ও সাংস্কৃতিক কর্মসূচীর ব্যবস্থা করা।
(১৩)  যে কোন সেবামূলক কাজে জনগনকে উদ্ভুদ্ব করা এবং জনগনকে সেবামূলক কাজে সহযোগিতা করা। এমনকি খাদ্য দ্রব্যকে বিষ মুক্ত রাখা ও কৃষকদেরকে কেমিক্যাল ব্যতিত ফসল উৎপাদানের ব্যপারে পরামর্শ দেয়া।
(১৪) সরকারের উন্নয়ন মূলক সংস্থা সমূহের সহায়ক শক্তি হিসাবে কাজ করা। গণ-শিক্ষা গ্রহণে বয়স্কদের উদ্ভুদ্ব করা, উন্নত প্রযুক্তির কৃষি, মৎস্য চাষ, হাঁস মুরগী পালন, হস্ত ও কুটির শিল্প স্থাপন, হেচারী ও নার্সারী সহ অন্যান্য কার্যক্রম সম্মন্ধে গ্রামবাসীর মধ্যে জ্ঞান দানের নিমিত্তে সংশ্লিষ্ট উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ডে আমন্ত্রন করা এবং সভা ও সেমিনারের আয়োজন করা।পরিবার পরিকল্পনার মাঠকর্মীদের সাথে সমন্বয় সাধন করে পরিকল্পিত পরিবার গঠনে জনগনকে উদ্ধুদ্ধ করা।
(১৫) দেশের দুর্ভিক্ষ, বন্যা, ঘুর্ণিঝড়, ভূমিকম্প, মহামারী, অনাবৃষ্টি, অতিবৃষ্টি, সকল প্রকার প্রাকৃতিক দুর্যোগে সাহায্য সামগ্রী নিয়ে দুঃস্হ, ও ক্ষতিগ্রস্থদের পাশে এগিয়ে যাওয়া শীত বস্র বিতরন এবং তহিবল বৃদ্ধি ও সংরক্ষনার্থে দান। 
(১৬) ফুটবল, ক্রিকেট বেটমিন্টন টুর্নামেন্ট ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা।
#ধারা১৫_অন্যান্যঃ
 বড়হলদিয়া ‘মানব সেবা’ সামাজিক সংগঠনের বিভিন্ন সাংগঠনিক কাঠামো নিম্নরুপঃ
(১) বড়হলদিয়া ‘মানব সেবা’ সামাজিক সংগঠনের সকল সদস্যের বিপদ-আপদে সংস্থার নির্বাহী পরিষদসহ সবাই এক অপরের পাশে থাকার চেষ্টা করবে।
(২) বড়হলদিয়া ‘মানব সেবা’ সামাজিক সংগঠনের সকল সদস্য সংগঠনের উন্নয়নে সর্বদা সচেষ্ট থাকবে।
(৩) বড়হলদিয়া ‘মানব সেবা’ সামাজিক সংগঠনের নির্বাহী পরিষদসহ সকল সদস্যের নিঃস্বার্থভাবে কাজ করার অঙ্গীকারবদ্ধ থাকতে হবে।
(৪) বড়হলদিয়া ‘মানব সেবা’ সামাজিক সংগঠনের কোন অভিযোগ, অনুরাগ থাকলে পরামর্শের জন্য কার্যনির্বাহী পরিষদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।
(৫)বড়হলদিয়া ‘মানব সেবা’ সামাজিক সংগঠনের সদস্যদের মধ্যে কোন অভ্যন্তরীণ কোন্দল থাকা যাবে না, যা সংস্থার বিরূপ প্রভাব ফেলে।
#ধারা১৬_অনুষ্ঠানাদিঃ
বড়হলদিয়া ‘মানব সেবা’ সামাজিক সংগঠন কতৃক সম্ভব হলে বছরে একটি বনভোজন, বার্ষিক পুর্নমিলনী, ইফতার পার্টি, বিভিন্ন উদযাপিত দিবস, সাংস্কৃতি প্রতিযোগিতা, ক্রিয়া প্রতিযোগিতা ইত্যাদি অনুষ্ঠান আয়োজন করা হবে। তবে পারস্পরিক পরিচিতি, সৌহার্দবোধ, বন্ধন এবং ভ্রাতৃত্ববোধ সৃষ্টিই অনুষ্ঠানাদির মূল লক্ষ্য বলে বিবেচিত হবে।
 বিঃদঃ কার্যনির্বাহী কমিটি বৈঠকের মাধ্যমে গঠনতন্ত্রে সংশোধন আনতে পারবে।
Advertisements
Advertisements

Comments

Popular posts from this blog

বকশিগঞ্জ

 এক নজরে বকশীগঞ্জ।।।...  বকশীগঞ্জ উপজেলা বাংলাদেশের জামালপুর জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা। এটি ৭ টি ইউনিয়ন এবং একটি পৌরসভা নিয়ে গঠিত। এটি ময়মনসিংহ বিভাগের অধীন জামালপুর জেলার ৭ টি উপজেলার একটি এবং এটি জেলার উত্তরভাগে অবস্থিত। বকশীগঞ্জ জামালপুর জেলার সর্ব কনিষ্ঠ উপজেলা। বকশীগঞ্জ উপজেলার উত্তরে ভারতের মেঘালয় রাজ্য, দক্ষিণে ইসলামপুর উপজেলা, পূর্বে শ্রীবর্দী উপজেলা, পশ্চিমে দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা। উপজেলার উত্তর-পূর্বাংশে গারো পাহাড় অবস্থিত। ১৯৩৭ সালে দেওয়ানগঞ্জ থানার অন্তর্ভুক্ত বকশীগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ গঠিত হয়। ৩০ এপ্রিল ১৯৮২ সালে বকশীগঞ্জ থানা এবং ১৪ সেপ্টেম্বর ১৯৮৩ সালে উপজেলা গঠিত হয়। বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বকশীগঞ্জ উপজেলা জামালপুর-১ সংসদীয় আসনের অন্তর্ভুক্ত । এ আসনটি জাতীয় সংসদে ১৩৮ নং আসন হিসেবে চিহ্নিত। বকশীগঞ্জ উপজেলার আয়তন ২০৪.৩০ বর্গ কিলোমিটার এবং জনসংখ্যা ২০১১ সনের আদম শুমারী অনুযায়ী ২,১৮,৯৩০ জন। পুরষ ও নারীর অনুপাত ৯৭ঃ১০০, জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ৯১৯ জন, শিক্ষার হার ৩৩.১%। পটভূমি ভারতের মেঘালয় রাজ্যের সীমান্ত ঘেষে ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে গারো প...

GRE basic info

জেনে নিন GRE জিআরই এর বিস্তারিত তথ্য ও প্রয়োজনীয় সব টিপস ... অবশ্যই আপনার ফেসবুক টাইমলাইনে সেইভ রাখুন... কেন তা পড়লেই বুঝতে পারবেন ... ▬▬▬▬▬▬ஜ۩۞۩ஜ▬▬▬▬▬▬ জি আর ই কি? “গ্র্যাজুয়েট রেকর্ড এক্সামিনেশন (Graduate Record Examination)” –কে সংক্ষেপে বলা হয় “জি আর ই (GRE)”। এটি মূলতঃ এডুকেশনাল টেস্টিং সার্ভিস (ETS) –এর একটি রেজিস্টার্ড এডুকেশনাল ব্র্যান্ড, তাই একে লেখা হয় GRE®। আমেরিকার ভালো বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে (ব্যাচেলর ডিগ্রির পর এমএস/ পিএইচডি প্রোগ্রাম) ভর্তির জন্য জি আর ই অত্যন্ত জরুরি একটি বিষয়। সোজা কথা GRE একটি সম্পূর্ণ কম্পিউটারাইজড পরীক্ষা যা অনেক দেশের অনেক ইউনিভার্সিটিতে (বিশেষ করে উত্তর আমেরিকাতে) গ্র্যাজুয়েট স্টাডি (মাস্টার্স বা পিএইচডি) করার জন্য লাগে। প্রধানত science & arts ব্যকগ্রাউন্ড এর স্টুডেন্টদের এটা লাগে। Commerce ব্যকগ্রাউন্ডের জন্য লাগে GMAT; তবে অনেক বিজনেস স্কুল আজকাল GRE একসেপ্ট করছে। Why GRE is important? ▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬ অনেক ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটির জন্য শুধুমাত্র সিজিপিএ আর IELTS/TOEFL স্কোর হলেই চলে। কিন্তু আমেরিকা, কানাডার ইউনিভার্সিট...

Bangla calligraphy || Bangla typography|| made by Artist Mosharof

Callygraphy